সকালে খালি পেটে চিয়া সীড খাওয়ার ৮ টি উপকারিতা


সকালে খালি পেটে চিয়া সিড খেলে আপনি পাবেন নানা ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতা। আপনি কি সকালে খালি পেটে চিয়া সীড খাওয়ার উপকারিতা ও সম্পর্কে জানতে চান ? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন ।

 

বর্তমানে মানুষ নিজেদের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে বড়ই সচেতন । তাই তারা পুষ্টিগুণে ভরপুর খাবার খেতে বেশি পছন্দ করে ।পুষ্টিগুণের দিক থেকে বিবেচনা করলে চিয়া সিডকে সুপারফুড বলা হয়। চলুন এই আর্টিকেলের মধ্যে আপনাদের সকালের খালি পেটে চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানায় ।

চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা সমূহ 

চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা

সকালে খালি পেটে চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি। অনেকের মনে করেন চিয়া সিড শুধুমাত্র ওজন কমানোর জন্য সবাই খেয়ে থাকেন কিন্তু এই ধারণা ভুল । চিয়া সীড শুধুমাত্র ওজন কমানোর জন্য নয় বরং এটি খেলে পাওয়া যায় অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা যা জানলে আপনি নিজেও অবাক হবেন ।পুষ্টিগুনের কথা বিবেচনা করে সেই প্রাচীনকাল থেকে মানুষ এই চিয়া সিড খেয়ে জকারিত

 আরও পড়ুনঃ লেবুর কার্যকারিতা চুলের যত্নে

 পুষ্টিবিদ্যা এটিকে সুপার ফুড হিসেবে বিবেচনা করে। আমেরিকা ও মেক্সিকোর মরুভূমি অঞ্চলে চিয়া নামক এক ধরনের গাছ থেকে জন্ম নেই ।এটি পুদিনা পরিবারের বীজ জাতীয় একটি গাছ। এই গাছে সাদা কালো এবং বাদামী রঙের বীজ হয় বীজগুলো দেখতে অনেকটা তিলের মত ।এটি পানিতে ভিজিয়ে তারপর খাওয়া হয় চলুন জেনে নেই উপকারিতা সম্পর্কে।

হজম প্রক্রিয়া উন্নতি করেঃ চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার যা সকালে খালি পেটে খেলে এটি আমাদের হজম প্রক্রিয়াকে ভালো করে এবং অন্তের স্বাস্থ্য উন্নতি করে।

ওজন কমায়ঃ চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর পরিমান সাইবার যা আমাদের ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে চিয়া সিড খেলে এটি আমাদের অনেকক্ষণ পেট ভরা রাখে যার ফলে দীর্ঘ সময় কিছু খাওয়ার প্রয়োজন হয় না। ফলে খাবার নিয়ন্ত্রণ করে ওজন কমানো যায় ।

শক্তি বৃদ্ধি করেঃ চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন ও ফাইবার। তাই এটি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেলে এটি আপনার শরীরে দীর্ঘস্থায়ী শক্তির ব্যবস্থা করবে।

আরও পড়ুনঃ চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার

ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করেঃ প্রতিদিন সকালে খালি পেটে নিয়মিত চিয়া সিড খেলে এটি আমাদের রক্তের সুগারের পরিমাণ স্বাভাবিক রাখে।যার ফলে ডায়াবেটিস এর ঝুঁকি কমায় এমনকি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতেও চিয়াসীডের ভূমিকা অনেক।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে ।এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে শরীরকে আরো শক্তিশালী এবং কর্মক্ষম করে তোলে।

শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করে আনেঃ এক চামচ চিয়া সিড পানিতে ভিজিয়ে সারা রাত রেখে দিন। এরপর এর সাথে লেবু ও মধু মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেলে এটি আপনার শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করবে।

ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে: প্রতিদিন খালি পেটে চিয়া সিড খেলে এটি আমাদের ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে বলে মনে করেন চিকিৎসকেরা । তাই যাদের ঘুমের সমস্যা রয়েছে তাদের চিয়া সিড খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে  থাকেন।

ত্বক চুল ও নখ সুন্দর করে: চিয়া সিড এমন একটি খাদ্য যা আমাদের শুধুমাত্র শারীরিক উপকার করে তা নয় এটি আমাদের শরীরে থাকা চুল নখ এমন কি ত্বক সুন্দর করতেও কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

বয়স বাড়ার প্রক্রিয়াকে স্থির করেঃ আপনি জেনে অবাক হবেন যে চিয়া সিডকে এন্টি এজিং ফুড হিসেবেও ডাকা হয় ।কারণ চিয়া সিডে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্রি রেডিকালের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। ফ্রি মেডিকেল আমাদের শরীরের ডিএনএ ও জীবিত কোষগুলোকে ধ্বংস করতে পারে যার ফলে আপনার দ্রুত বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে এটি আপনার শরীরে বয়সের ছাপ দূর করবে।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়: প্রতিদিন সকালে নিয়মিত চিয়া সিড খেলে এটি আমাদের কোলন পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। যার ফলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে বলে মনে করেন চিকিৎসকেরা।

চিয়া সিড কি ?

মরু অঞ্চলে জন্ম নেওয়া সালভিয়া উদ্ভিদের বীজকে চিয়া সিড বলা হয়। মধ্যে আমেরিকায় বেশ কিছু অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণ চিয়া সিড পাওয়া যায়। সাধারণত এটি এক ধরনের বীজ মনে করা হলেও এটি আসলে একটি ভেজষ জাতীয় খাদ্য। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন প্রাচীনকালে আজটেক জাতির লোকজন চিয়া সিডকে প্রধান খাদ্য হিসেবে খেত । বর্তমানে চিয়া সিডের পুষ্টিগুণের কথা বিবেচনা করে আমাদের দেশে এটি সুপার ফুড হিসেবে পরিচিত ।একসময় এ বীজ বাংলাদেশের উৎপাদন হতো না বলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে এটি আমদানি করা হতো ।কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের প্রচুর পরিমাণ চিয়া সিড উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছে।
 
আরও পড়ুনঃ অনলাইন ইনকাম 
 

চিয়া সিডকে অনেকেই চিয়া বীজ হিসেবেও চিনেন।তবে অনেক মানুষ চিয়া সিডকে তোকমা দানা হিসেবে মনে করেন। কিন্তু তাদের এ ধারণা ভুল কারণ দুটো আলাদা জিনিস । চিয়া সিড এবং তকমা দানা পাশাপাশি এক জায়গায় রাখলে তফাৎ আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন। সকালে খালি পেটে চিয়া সিড খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী তা বর্তমানে অনেক মানুষ জানে না। প্রতিটা মানুষের এটি খাওয়া উচিত।

চিয়া সিডের পুষ্টিগুণ 

অধিক পুষ্টিকর খাবার গুলোর মধ্যে চিয়া সিড একটি। চিয়া সিডে রয়েছে দুধের তুলনায় ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম ,পালং শাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশি আয়রন, কমলা তুলনায় দ্বিগুণ বেশি পটাশিয়াম ,মুরগির ডিমের তুলনায় ৩ গুণ বেশি প্রোটিন এবং শ্যামন মাছে তুলনায় ৮ গুণ বেশি ওমেগা ,৩ গুণ অ্যাসিড ।এছাড়াও এতে রয়েছে আরো নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান ।চলুন জেনে নেই প্রতি ১০০ গ্রাম চিয়া সিডে কি পরিমান পুষ্টি উপাদান রয়েছে সে সম্পর্কে।

চিয়া সিডঃ ৪৮৬ কিলো ক্যালরি 

চর্বিঃ ৩০ গ্রাম 

ম্যাগনেসিয়ামঃ৩৩৫ মিলিগ্রাম 

কার্বোহাইড্রেটঃ ৪৩ গ্রাম 

জিংকঃ ৪.৬ মিলিগ্রাম 

পটাশিয়ামঃ ৪০৭ মিলিগ্রাম 

ফাইবারঃ৩৫ গ্রাম 

ক্যালসিয়ামঃ ৬৩১ মিলিগ্রাম 

ফসফরাসঃ ৪৮০ মিলিগ্রাম 

প্রোটিনঃ ১৬.৫ গ্রাম 

ভিটামিন বি১ঃ ০.৬৪ মিলিগ্রাম 

ভিটামিন বি৩ঃ ৮.৯ মিলিগ্রাম 

আইরনঃ ৭.৭ মিলিগ্রাম

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম 

চিয়া সিট খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে অনেকে জানলেও চিয়া সিড  খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই অজানা। অনেক সহজ একটি ব্যাপার এর কোন স্বাদ এবং গন্ধ নেই যার ফলে এটি রান্না করে খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। এটি এক ধরনের দানাদার বীজ জাতীয় খাবার তাই এটি পানির সাথে মিশিয়ে খুব সহজেই খাওয়া যায় ।চলুন জেনে নিই চিয়া সিড খাওয়ার কয়েকটি নিয়ম সম্পর্কে --

  • হালকা কুসুম গরম পানিতে চিয়া সিড ২০ থেকে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে খেতে পারেন ।
  • শসা ,টক দই এবং চিয়া সিড একসাথে মিশিয়ে এটি পাউরুটির সাথে খেতে পারেন এভাবে খেলে এটি সুপার ফুড হিসেবে বিবেচিত হয়।
  • চিয়া সিডের  পুডিং সুপ অথবা স্মুদি বানিয়ে সকালে নাস্তা হিসেবে এটি খেতে পছন্দ করেন।
  • বিভিন্ন ধরনের ফলের জুসের সাথে এক চামচ চিয়া সিড মিশিয়ে আধা ঘন্টা রেখে দিন । আধাঘন্টা পর এর সাথে কিছুটা পানি মিশিয়ে খেতে পারেন।

গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম 

গর্ভাবস্থায় প্রতিটা গর্ভবতী মায়েরা দুশ্চিন্তাই থাকে তাদের খাবার নিয়ে ।কোন খাবার তাদের জন্য উপকারী এবং কোন ধরনের খাবার খেলে পেটের বাচ্চা সুস্থ থাকবে ।এটি নিয়ে গর্ভবতী মায়েদের দুশ্চিন্তা যেন কোন শেষ নেই। গর্ভাবস্থায় এমনই একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্য হিসেবে হচ্ছে চিয়া সিড। গর্ভবতী মায়েরা নিয়মিত প্রতিদিন এক থেকে দুই চামচ চিয়া সীড প্রতিদিন সকালে ১৫ থেকে ২০ মিনিট আগে ভিজিয়ে রেখে খেলে অনেক উপকার পাবে। আপনি জানলে অবাক হবেন প্রতি ১০০ গ্রাম চিয়া সিডে প্রায় ২০ গ্রাম প্রোটিন থাকে। 

আরও পড়ুনঃ

তাই প্রতিদিন এক চামচ চিয়া সিড খেলে মোটামুটি তিন গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায় ।এছাড়াও চিয়া সিডে  থাকে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম এবং আয়রন যা একজন গর্ভবতী মহিলার জন্য অনেক উপকারী। গর্ভবতী মহিলাদের ক্যালসিয়াম এবং আয়রনের ঘাটতি পূরণের জন্য  সাহায্য করে।

চিয়া সিড কি সারারাত ভিজিয়ে খাওয়া যায়

পুষ্টিবিদরা গবেষণা করে দেখে বলেছেন চিয়া সিড বিজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড এবং উচ্চমানের ফাইবার ।এইগুলো আমাদের শরীরের বিপাক হার বাড়িয়ে তুলতে অনেক সাহায্য করে ।তাই প্রতিদিন সকালে নিয়মিত ঘুম থেকে উঠে চিয়া সীড ভেজানো পানি অথবা সারারাত চীয়া সিড ভিজিয়ে রেখে সেটিকে স্মুদি সাথে মিশিয়ে খাওয়া অনেক উপকার। তবে পুষ্টিবিদরা মনে করেন চিয়া সীড অনেকভাবেই খাওয়া যায় যার যেমনভাবে খেতে সুবিধা সে তেমনভাবেই এটি খেতে পারে।

চিয়া সিড  খেলে কি পেটে চর্বি কমে ?

চিয়া সিড খেলে ওজন কমাবে এ কথা সত্য ।কারণ চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার যা আপনার শরীরের হজমের সমস্যা দূর করবে এবং সেই সাথে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করবে ।চিয়া সিডের সাথে লেবু মিশিয়ে নিয়মিত খেলে শরীরের এবং পেটের অতিরিক্ত চর্বি দূর করে এবং আপনার মেটাবলিক ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে। যার ফলে আপনার শরীরের ওজন কমবে এবং পেটে চর্বি দূর হবে ।তাই পেটে চর্বি কমাতে আপনার খাদ্য তালিকায় নিয়মিত চিয়া সীড রাখতে পারেন।

চিয়া সীড কি দুধের সাথে খাওয়া যায় ?

সকালে খালি পেটে চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা অনেক এ কথা আমরা অনেকেই জানি। কিন্তু অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায় কিনা দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায় ।সেজন্য প্রথমে আপনাকে হালকা কুসুম গরম দুধে চিয়া সিড মিশিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে ২০ মিনিট চিয়া সীড দুধে ভিজিয়ে রেখে খেলে এতে চিয়া সিডের মান ঠিক থাকে।

যেহেতু চিয়া সিডে ফাইবার ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে সেহেতু নিঃসন্দেহে এটি একটি স্বাস্থ্যকর খাবার। আর এর সাথে দুধ মিশিয়ে খেলে এর উপকারিতা আরো অনেক গুণ বেড়ে যায় ।তাই চিয়া সীডের সাথে দুধ মিশিয়ে খাওয়া অনেক উপকারী।

রূপচর্চায় চিয়া সীডের ব্যবহার

চিয়া সিড শুধুমাত্র আমাদের শরীরের জন্য উপকারী এমনটি নয় এটি রূপচর্চাতেও সেই বহুকাল ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে। চিয়া সীড দিয়ে তৈরি মাস্ক ত্বক ব্যবহার করলে এটি আমাদের ত্বক থেকে ময়লা ও মৃত কোষগুলো সরিয়ে ত্বককে ভেতর থেকে অনেক পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল করে তোলে চলুন জেনে নেই রূপচর্চায় চিয়া সিডের ব্যবহার সম্পর্কে। 

চিয়া সিডের তৈরি মাস্ক 

উপকরণঃ

  • ২ টেবিল চামচ চিয়া সিড
  • ১ চা চামচ মধু 
  • ১ চা চামচ গোলাপ জল 
  • ১ চা চামচ টক দই 

প্রস্তুত প্রণালীঃ

  • প্রথমে চিয়া সিড গলো একটি ব্লেন্ডারের সাহায্যে গুঁড়ো করে নিতে হবে। এরপর এর সাথে গোলাপজল টক দই এবং মধু মিশিয়ে একটি পেস্ট বানাতে হবে। 
  • সবগুলো উপকরণ একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে সেই পেস্টটি আলতোভাবে মুখে ওপর লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে ।
  •   ১৫থেকে ২০ মিনিট পর পেস্টটি শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে মুখ ধুয়ে নিতে হবে।
  • মুখ ধুয়ে ফেলার পর একটি ভালো মশ্চারাইজার ক্রিম  মুখে লাগাতে হবে তাহলে ত্বক নরম ও মসৃণ হবে ।

এই পেস্তটি মুখে ব্যবহারের ফলে চিয়া সিডে থাকা শক্ত এক্সফালিকের তৈরি উপাদান শরীলে মৃত কোষগুলো দূর করতে সাহায্য করে যার ফলে ত্বক ভিতর থেকে উজ্জ্বল হয় ।


চিয়া সীডের উপকারিতা শেষের কিছু কথা

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আপনাকে সকালের খালিপেটে চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা সহ চিয়া সীডের আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ সঠিক তথ্য প্রদানের চেষ্টা করেছি।আশা করি এটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। সুস্থ থাকুন । ভালো থাকুন। ধন্যবাদ ।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বৃষ্টি ২৪ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url