প্রফেশনাল ভাবে ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম ১০ মিনিটে

আপনি কি প্রফেশনাল ভাবে নতুন ফাইবার অ্যাকাউন্ট খুলতে চাচ্ছেন? আপনি যদি একটি প্রফেশনাল ভাবে নতুন অ্যাকাউন্ট খুলতে চান তাহলে অবশ্যই এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই উপকৃত। অনেকেই প্রপার একাউন্ট খোলা দেখায় তো কিভাবে একটি প্রফেশনাল অ্যাকউন্ট খুলবেন তা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করি।
সবকিছু প্রপার ভাবে একদম এ টু জেড সবকিছু নিয়েই এই আর্টিকেলের সম্পূর্ণ আলোচনা করা হবেএবং সবশেষে কিভাবে কাজ পাবেন এগুলো বিষয় নিয়ে গোপন টিপস শেয়ার করা হয়েছে। আশা আপনারা মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং একটি প্রফেশনাল ফাইবার একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ !

সূচিপত্রঃ প্রফেশনাল ভাবে ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম 

প্রফেশনাল ভাবে ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়মঃ

আপনি সম্পূর্ণ কাজ শিখলেন এবং দক্ষতা অর্জন করলেন তো এখন আপনার এ কাজ একটি হবে তা হল ফাইবারে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করা ।তো প্রফেশনাল ভাবে ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হলে আপনাকে যেগুলো ফলো করতে হবে। সব আমরা এখানে দেখিয়ে দিচ্ছি কোন সমস্যা নেই। একটি ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য প্রথমে আপনাকে কাঙ্খিত ব্রাউজারে সার্চ করতে হবে  লিখে। আরও পড়ুনঃ প্রতিদিন সকালে পেয়ারা পাতা খাওয়ার নিয়ম
প্রথমেই যে ওয়েবসাইটে আসবে তার ভিতরে প্রবেশ করে JOIN বাটনে ক্লিক করতে হবে। আপনাদের যদি লিখার মাধ্যমে বুঝতে অসুবিধা হয়ে থাকে তাহলে আমরা নিচে স্টেপ বাই স্টেপ স্ক্রিনশট দেখিয়ে দিচ্ছি সমস্যা নেই।
স্টেপ ১ঃকোন ব্রাউজারে সার্চ দিন FIVVER.COM লিখে এরপর মার্কেটপ্লেস এর ওপরে দেখুন ডান সাইডে JOIN বাটনে ক্লিক করুন।

স্টেপ ২ঃ

জয়েন বাটন ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটি ড্যাশবোর্ড চলে আসবে যদি ইমেইলে মাধ্যমে একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনার ইমেইল সিলেক্ট করে CONTIUN WITH EMAILবাটনে ক্লিক করুন। আমরা যেভাবে দেখিয়ে দেবো এইভাবে কাজ করবেন। তাছাড়া কিন্তু আপনার ফাইবার অ্যাকাউন্ট এপ্রুভ হতে সমস্যা দেখা দিবে।

স্টেপ ৩ঃ

এই স্টেপে এসে আপনাদের আরো কয়েকটি বিষয়ে ক্লিয়ার করে দেওয়ার চেষ্টা করি। ফাইবার অ্যাকাউন্ট খুলতে যেগুলো প্রয়োজন।ফাইবারে আপনি দুই ধরনের অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। একটি একাউন্ট সেল আর হিসেবে অর্থাৎ অন্য কাজ নিয়ে কাজ করে দেবার এবং আরেকটি বায়ার হিসেবে অর্থাৎ অন্যের দ্বারা কাজ করিয়ে নেওয়ার জন্য আপনি যে অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন না কেন নিচের তথ্যগুলো সাথে রাখতে হবে।

  • পার্সোনাল ইমেইল 
  • প্রফেশনাল ফটো 
  • ব্যাংক অ্যাকাউন্ট
  • ড্রিবলি অ্যাকাউন্ট 
  • লিংক দিয়ে একাউন্ট 
  • মোবাইল নাম্বার 
  • পারফেক্টলি BIO

আপনি চেষ্টা করবেন এই সাতটি জিনিস আপনার কাছে রাখার। এই সাতটি মাধ্যম যদি আপনার কাছে থেকে থাকে তাহলে আপনার একটি পারফেক্ট ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হবে। এগুলো বিষয়ে পরবর্তীতে আপনার বায়ার আপনার অ্যাকাউন্টটি চেক করলে ফলো করলে এগুলো দেখতে পারবে। তখন আপনার কে আর বিস্তারিত সবকিছু বুঝিয়ে বলতে হবে না।

স্টেপ ৪ঃCONTIUN WITH EMAIL এর অংশটিতে প্রবেশ করে করার পরে। আপনার ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দেয়ার একটি অপশন চলে আসবে। এক্ষেত্রে যেটা আপনার প্রফেশনাল ইমেইল সেটি দিতে হবে এর সাথে একটা ভালো ৮ ক্যারেক্টার এর পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে।

পাসওয়ার্ড এর মধ্যে কিছু অক্ষর বড় হাতের এবং এসব অক্ষর থাকবে ছোট হাতের এবং পাসওয়ার্ড এর মধ্যে একটি নাম্বার রাখতে হবে। যেমনঃ Priya43#এরকম ভাবে একটি স্ট্রং পাসওয়ার্ড তৈরি করার চেষ্টা করবেন তারপর কন্টিনিউ করবেন।

পাসওয়ার্ড দেয়ার পরে আপনার সামনে আরেক ইন্টারফেস আসবে। এখন আপনার কাজ হল এটাকে ভালো মানের ইউজার নেম ব্যবহার করে এক্ষেত্রে আপনার নিক নেম অর্থ বা আপনার নামে ছোট অংশ ব্যবহার করতে পারবেন। এরপরCRATE MA ACCOUNT এই বাটনে ক্লিক করবেন। তারপর আপনার ফাইবার অ্যাকউন্ট ক্রিয়েশন ডান। এখ আপনাকে আরো কয়েকটি ধাপ সম্পূর্ণ করতে হব সেগুলো ধাপ আপনাকে পরবর্তী স্টেপে দেখিয়ে দেবো সে পর্যন্ত আপনি দেখতে থাকুন এবং পড়তে থাকুন।

ফাইবার একাউন্ট ভেরিফাই করার নিয়মঃ
ফাইবার একাউন্ট ক্রিয়েট করা হলে হয়ে গেলে যে কয়েকটি স্টেপের ক্রিয়েট করা দেখেছি এই কয়েকটি স্টেপ এ ক্রিয়েট করা হয়ে গেলে তারপর আবার বাঁধের আরো অনেক কাজ বাকি রয়েছে। সেগুলো কাজ করে নিতে হবে এবং ভেরিফাই করতে হবে। তো চলুন আমরা আবার ধাপে ধাপে স্টেপ বাই স্টেপ ভেরিফাই এর কাজ সম্পূর্ণ করে নেই।

স্টেপ ১ঃপ্রথমে উপরের ডান পাশে ফাইবারের প্রোফাইলে ক্লিক করুন।

স্টেপ ২ঃ তারপর প্রোফাইলের ড্যাশবোর্ডে আসার পর প্রথমে প্রফেশনাল টাইপের একটি ছবি বাছাই করতে হবে এবং ছবি যদি না থাকে তাহলে আপনি সুন্দর করে একটি ছবি তুলবেন কিংবা একটি লোগো দেওয়ার চেষ্টা করবেন।
স্ক্রিনশটে আমরা দেখিয়ে দিচ্ছি আপনি তিনটা ধাপ সম্পন্ন করবেন।  প্রথম ধাপ হচ্ছে একটি প্রোফাইল পিকচার দ্বিতীয় ধাপ হচ্ছে ডিসপ্লে নেম। তারপর আউট ডেট আপডেট করতে হবে স্ক্রিনশটে আমরা দেখিয়ে চিকুনকুল স্টেপ আপনি প্রথমে এড করবেন। তো অ্যাড করার পর প্রোফাইল পিকচার এবং ডিসপ্লে নেম দেওয়ার পর যেরকমটা দেখা দেখবে।

সেটা আমি নিচের স্ক্রিনশট দেখিয়ে দিচ্ছি তো আমার দেখিয়ে দাও স্ক্রিনশট দেখে আপনি আইডিয়া নিবেন। যে এরকম করে আপনি প্রোফাইল পিকচার দেওয়ার চেষ্টা করবেন।এখানে আপনি আপনার প্রোফাইল রাখার চেষ্টা করবেন তবে কারো কোন কিছু কপি করা যাবে না। এখানে নিজের মত করে নিজের ক্রিটিভিটি দেখাতে হবে।ফাইবারে কোন কপি পেস্ট চলে না আসা করি বুঝতে পেরেছেন।

স্ট্রেপ ৩ঃ তারপর ওই প্রোফাইল ড্যাশবোর্ড থেকে একটু স্কলিং করে নিচে আসতে হবে নিচে আসার পর আরও তিনটি ধাপ পূরণ করতে হবে তার মধ্যে প্রথম ধাপ হচ্ছে ডেসক্রিপশন এবং দ্বিতীয় ধাপ হচ্ছে ল্যাঙ্গুয়েজ চিত্ত ধাপ হচ্ছে স্কিল মানে আপনি কোন কোন কাজে জানেন এবং কোন কোন কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করেছেন।
প্রথমে আপনি অন্যান্য ফাইবারে অ্যাকাউন্ট গুলো ফলো করে দেখবেন তারপর তাদের স্ক্রিপশন গুলো কেমন এবং কিরকম ডেসক্রিপশন ব্যবহার করেছে লিখেছেন। তারা ওইগুলো ডেসক্রিপশন দেখে একটু আইডিয়া নেবেন নিয়ে নিজের মতো করে একটি সুন্দর করে ডেসক্রিপশন লিখবেন। তবে হ্যাঁ কোন কিছু কপি করা যাবে না।
তারপর আপনি ভাষা এড করবেন এখানে আমি যে বিষয়ে যে ভাষা জানিস সে দুটো ভাষায় যুক্ত করেছি। একটি হচ্ছে ইংলিশ বেসিক এবং বাংলা ফন্ট। তবে আপনি যে যে ভাষা জানেন সেগুলো ভাষা এখানে এড করতে পারেন সমস্যা নেই।
স্টেপ ৪ঃ তারপর আপনি স্কিল এড করবেন অ্যাড নিউ বাটনে ক্লিক করে এন্ড আপনি যে যে দক্ষতা অর্জন করেছেন সেগুলো ওখানে অ্যাড করবেন। প্রোফাইল ড্যাসবোর্ড এর কাজ আমাদের সম্পূর্ণ এখন আমাদের আরো অনেক কিছু কাজ বাকি রয়েছে সেগুলো কাজ দেখে নেব এখন।

স্টেপ ৫ঃ প্রোফাইল ড্যাসবোর্ডের মাঝখানে একটি বাটন রয়েছে যে বাঁটনের নাম দেওয়া আছে বিকাম এসএলআর ওই বাটনে ক্লিক করব।

তারপর যতগুলো অপশন আসবে সবগুলো কন্টিনিউ করে দেবো। কারেন্ট নিয়োগ করতে করতে তাদের আরোএকটি ইন্টারফেস দেসবোর্ড চলে আসবে।ওই ড্যাসবোর্ড হচ্ছে আমাদের ভেরিফিকেশনের মূল ড্যাশবোর্ড।

স্ট্রেট ৬ঃ সেলার ওয়ান বডিং ড্যাশবোর্ড আসার পর উপরে দেখবে কমপ্লিশন রেট ১০% এখানে আপনাকে সর্বোচ্চ 80 কিংবা সত্য সম্পূর্ণ করতে হবে তো প্রথমে আপনাকে ফার্স্ট নেম এবং লাস্ট নেম দিতে হবে কারণ আই এন আই ডি অনুযায়ী নাম না দিলে পরবর্তীতে ভেরিফিকেশনের সময় সমস্যা হবে।


 

ফার্স্ট নেম এবং লাস্ট নেম দেওয়ার পর অ্যাকাউন্ট ২৫% সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। এবং তারপর নিচে আরো অনেকগুলো ধাপ আছে আপনি দেখে নিতে পারবেন এগুলো ধাপ সম্পন্ন না করা থাকে।তাহলে আপনি নিজে নিজে পূর্ণ করে রাখবেন। তারপর সম্পূর্ণ হয়ে গেলে সবার নিচে দেখবেন কন্টিনিউ বাটন তারপর একটি কন্টিনিউ করে পরবর্তী পেজে চলে যাবেন।


 

স্টেপ ৭ঃ প্রফেশনাল ইনফো এইপিজে আসার পর আপনাকে একটু পেনশন এবং কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত আপনি ওই কাজ নিয়ে দক্ষতা অর্জন করেছেন। সেখানে বছর সিলেক্ট করে নিতে হবে মানে আপনি যেই কাজটি করছেন। সেই কাজের কতদিনের অভিজ্ঞতা সে অভিজ্ঞতা কাজ করতে হবে ।সেগুলো কাজের উপর চেক মার্ক দিতে হবে যেমন স্ক্রিনশটে দেখানো হলো।

পার্সোনাল ওয়েবসাইট থেকে থাকে তাহলে আপনি পার্সোনাল ওয়েব সাইট থাকলে এড করতে পারবেন।তারপরে সার্টিফিকেশন এড করতে পারবেন এবং তারপর এডুকেশন এড করে নিতে পারবেন। যদি এগুলো আপনার থেকে থাকে তাহলে এড করে নিবেন এড করার পর কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করে পরবর্তীতে পেজে চলে যাবেন।  

ফাইবার একাউন্টে মোবাইল নাম্বার ভেজিটেকেশনঃ মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশনে পেজে এসে আপনি দুইটি অপশন দেখতে পারবেন। প্রথম অপশন হচ্ছে মোট ইমেইল ভেরিফিকেশন এবং দ্বিতীয় অপশন হচ্ছে ফোন নাম্বার ভেরিফিকেশন তো আপনাদের প্রথম এই মেলটা ভেরিফিকেশন করা আছে এ কারণে ইমেল ভেরিফিকেশন দেখাচ্ছে এখন আমরা ফোন নাম্বার করব ফোন নাম্বার এ ক্লিক করব। 

অ্যাড ক্লিক বাটনে ক্লিক করার পর আমাদের আরও একটি পেজে ওই পেজে আমাদের ফোন নাম্বারটি অ্যাড করতে হবে তো চলুন ওই পেজে কিভাবে ফোন নাম্বারে অ্যাড করবো স্ক্রিনশটের মাধ্যমে দেখে নিন।ফোন নাম্বার বসানোর পর মেসেজ ভেরিফাই বাই মেসেজ এবার ক্লিক করে আমাদের ভেরিফাই করে নিব। আমাদের ফোনে একটি মেসেজ আসবে মেসেজ কোড আসবে। 

ওই করতে আমাদের আরেকটি পেজে বসাতে হবে কোড বসিয়ে দেওয়ার পর সাবমিট কার্ড এ ক্লিক করব তারপর আমাদের একাউন্ট ভেরিফিকেশন সাকসেসফুল একটি নোটিফিকেশন মেসেজ চলে আসবে এখানে ভেরিফিকেশন কমপ্লিট লেখা দেখানোর নিচে ওকে বাটনে ক্লিক করে তারপর আমাদের সামনে আরো একটি নোটিফিকেশন মেসেজ আসবে সেই মেসেজ লেখা থাকবে

সিকিউরিটি অপশন ওখানে কিছু প্রশ্ন থাকবে যেমন ধরুন আপনি যখন পাসওয়ার্ড কিংবা কিছু ঘুরে যাবেন তখন আপনাদের কিছু সিকিউরিটি কোশ্চেন ধরা হবে আপনি যদি সঠিক উত্তরটি দিতে পারেন।তাহলে আপনার পকেট ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে এর জন্য এখানে এখন আপনার সিকিউরিটি কোশ্চেন এড করতে হবে।  

সিকিউরিটি কোশ্চেন এড করা হয়ে গেলে ফ্রিজ বাটো নে ক্লিক করে এই প্রসেসটি সম্পূর্ণ করে নেবেন এগুলো ধাপ সব যদি সম্পূর্ণ হয়ে থাকে তাহলে আপনার গিফট তৈরি করার পেজে নিয়ে যাবে আর কোথাও যদি ভুল হয়ে থাকে তাহলে গিট তৈরি করার পেজে নিয়ে যাবে না। 

তো আমরা পরবর্তী আর্টিকেল আলোচনা করব তৈরি করবেন কোন গীত তৈরি করলে আপনার তাড়াতাড়ি ফাইবারে অর্ডার পাবেন সবকিছু নিয়ে আমরা আরও একটি আর্টিকেল বিস্তারিত আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।

মোবাইল দিয়ে ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম 

আপনি এবার চাইলেও মোবাইল দিয়েও ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। তবে অ্যাপসের মাধ্যমে সাইবার একাউন্ট করলে সেটি ভালো হবে না তার জন্য আপনাকে আপনার ফোনের ব্রাউজার থেকে ডেক্সটপ মোড করে নিতে হবে এবং ডেক্সটপে মোট থাকা অবস্থায় আপনাকে এ ব্রাউজারে ফাইবার অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে।

আমি যেভাবে দেখালাম ভাইবার একাউন্ট তৈরি করা এ টু জেড সম্পূর্ণ এভাবেই এইরকম ভাবেই করে আপনি মোবাইল ফোনে মোবাইল ফোনে ব্রাউজারে ফাইবার একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারবেন। কোন কিছুর পরিবর্তন নাই আমি যেমনটা যেভাবে দেখিয়ছি তেমনভাবেই মোবাইলের ব্রাউজার থেকে ফাইবার একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারবেন। 

আর আপনার যদি মোবাইল ফোন থেকে ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে জানাবেন অবশ্যই আমরা আপনাকে সহযোগিতা করব ভালো থাকবেন।

ফাইবারে কিভাবে কাজ পাওয়া যায়

ফাইবারে কিভাবে কাজ পাওয়া যায় আপনি তো আর্টিকেলটি পরে জেনে গেছেন ফাইবারে কিভাবে একাউন্ট খুলতে হয়। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ধরুন আপনি ফাইবারে অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে তাহলে ফাইবার অ্যাকাউন্ট কিভাবে কাজ করতে পারবেন। কিন্তু আর কোন কারণ নেই কারণ আর্টিকেলের যে অংশ আমরা আপনাকে জানাবো কিভাবে আপনি ফাইবারে কাজ পাবেন। চলুন তাহলে জেনে আসা যাক-- 

ফাইবারে বিভিন্নভাবে আপনি কাজ পেতে পারেন। তার ভেতরে অন্যতম বিশ্বাস একটি পদ্ধতি হল দিক প্রকাশ করে কাজ নেওয়া হচ্ছে একটি প্রপোজাল বা প্রস্তাব যেখানে কাজের স্কিল গুলোকে সুন্দরভাবে ডিজাইন করে রাখতে হয় আর এই দিক করার পর এটা কি প্রসঙ্গে করতে হয় এবং নিজের প্রোফাইলে সেটা পাবলিশ করতে হয়। 

যখন আপনার প্রোফাইলে একটা পাবলিশ করবেন তারপরে আপনাকে সব সময় এটা চেক করতে হবে। যেন এটা ডাউন না হয় এবং এই গেট বায়ার কিংবা ক্লাইন্টরা সার্চ করলে যে কোন সময় এটা তাদের সামনে চলে আসতে পারে। গিগের  ভেতরে আপনি এগুলো সাজিয়ে রেখেছেন বাই আরো ক্লায়েন্টের যদি এগুলো পছন্দ হয় বা তিনি এই কাজগুলো যদি আপনার থেকে করে নিতে চায়।

তাহলে সে আপনাকে মেসেজ দিবে এবং আপনাকে এই মেসেজ রিপ্লাই দিতে হবে এভাবে আপনি কাজ পেয়ে যাবেন। তবে সজাগ থাকতে হবে বারবার ক্লায়েন্টের মেসেজ এর রিপ্লাই এর সাথে সাথে দেওয়ার কারণ রিপ্লাই দিতে দেরি হলে কাজ দিয়ে হাত ছাড়ি হাতছাড়া হওয়া সম্ভবনা থাকে। আপনি বিষয়গুলো খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।

ফাইবার একাউন্ট কি এবং ফাইবার এ কিভাবে কাজ করে

প্রিয় পাঠক ফাইবার হচ্ছে এমন একটি মার্কেটপ্লেস যেখানে আপনি লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।তাহলে আপনাকে কাজের দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আজ সব বিষয়ে আমি পরে আলোচনা করতেছি এখন আপনাদের জানাই ফাইবার একাউন্ট কি এবং এটা কিভাবে কাজ করে?

ফাইবার হচ্ছে এমন একটি মার্কেটপ্লেস। এখানে মানুষ কাজ করে দিতে আসে এবং কাজ করেও নিতে আসে। আপনাকে বুঝিয়ে বলি। ধরুন আপনি একটি ফিচার ডিজাইন করে নেবেন। এটি হচ্ছে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ তো আপনি মানুষ পাচ্ছেন না। এইগুলো কাজ কি করে নেওয়ার জন্য আপনি ফাইবার মার্কেটপ্লেস একাউন্ট করতে পারেন।

 আপনি একজন বায়ার হিসেবে যেকোনো  ফ্রিল্যান্সার বিষয়ক কাজ করে নিতে পারবেন।এবং এখানে আপনি দক্ষতা অর্জন করেও আপনি একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে পারেন। এবং এখান থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন ।সংক্ষেপে বলতে গেলে ফাইবার মার্কেটপ্লেসে কোন কাজের জন্য কোন মানুষকে ভাড়া করা তাকে নির্দিষ্ট অর্থ দিয়ে কাজ করিয়ে নেই।

এবং যে কাজ করিয়ে দেয় সে একজন ফ্রিল্যান্সার সে এখানে অর্থের বিনিময়ে কাজ করে তোপ্রথমত আপনাকে এগুলো কাজ করে নিতে এবং করে দিতে হলে আপনাকে এইসব বিষয়ে জানতে হবে কাজ শিখতে হবে কাজ শেখা হয়ে গেলে ফাইবার মার্কেটপ্লেসে একটি প্রফেশনাল ভাবে ফাইবার  একাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে এবং সে একাউন্ট খুলতে অনেক অভিজ্ঞতার প্রয়োজন।

এগুলো অভিজ্ঞতা সম্পর্কে এবং কিভাবে একটি প্রফেশনাল ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন সবকিছু আজকের আর্টিকেলে আমি আলোচনা করেছি। এবং গোপন টিপস অ্যাকাউন্ট করছি আশাকরি আর্টিকেলটি আপনি যদি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়েন বুঝে যাবেন কিভাবে একটি প্রফেশনাল ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে।

তাহলে অবশ্যই আপনি ফাইবার একাউন্ট সম্বন্ধে আর কোন কনফিউশন থাকবে না। আপনার মাথায় তবে ফাইবার মার্কেটপ্লেস একাউন্ট তৈরি করতে হলে আপনার মাথায় যেগুলো বিষয় রাখতে হবে এবং যেগুলো বিষয়ে জানতে হবে তা সবকিছু নিচে শিরোনামে আলোচনা করা হয়েছে আশা করি সম্পূর্ণটা মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

ফাইবার একাউন্ট খোলার আগে যেগুলো বিষয় সম্পর্কে জানতে হব

অনেকেই হুটহাট করে কোথাও শুনে ফাইবার একাউন্ট তৈরি করে বসে ।ফাইবার অ্যাকাউন্ট সম্বন্ধে সম্পূর্ণটা না জেনে সম্পূর্ণটা না বুঝে এখানে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে বসে এবং তার কোন অভিজ্ঞতা থাকে না উত্তেজনাবশত এগুলো কাজ করে বসে ফলে পরে মনের ভিতর ভুল একটা দুশ্চিন্তা চলে আসে।সো আপনাদের আগে আমি বলে রাখি এখানে অ্যাকাউন্ট করলে

 আপনার প্রথমত অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে যেন বায়ার আপনাকেকোন কাজ দিলে আপনি তা করতে পারেন আপনি যদি কোন কাজ সম্বন্ধে না জেনে এখানে একাউন্ট করে বসে থাকেন তাহলে কখনো আপনি সফলতা অর্জন করতে পারবেন না ।এবং উপার্জন করতে পারবেন না ।এইখানে ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার আগে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে।

সেটা হচ্ছে আপনাকে যেকোনো একটি সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ করে আপনাকে একটি কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে ।সেটি সেই কাজেরই হোক যেমন ধরুন আপনি একজন প্রফেশনাল ডিজিটাল মার্কেটিং এর ওপর পোস্ট করলেন এবং প্রফেশনাল ভাবে যা যেটার মার্কেটিং পোস্টটি শিখে ফেলেছেন এখন আপনি ফাইবার মার্কেট তৈরি করে কাজ করতে পারবেন এবং কাজ খুঁজতে পারবেন।

আর যদি আপনি একটা কাজ ভালোভাবে শিখে থাকেন ।তাহলে কাজটি পাওয়াটাও আপনার জন্য কোন ব্যাপারই না ।তাই সবার আগে আমাদের সাজেশন থাকবে আপনি কারো কথা না শুনেপ্রথমে যে কোন কাজের উপর একটা অভিজ্ঞতা অর্জন করবেন। তারপর আপনি ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন ।

ফাইবার একাউন্টের মত আরো অনেক মার্কেটপ্লেস একাউন্ট রয়েছে তবে সব থেকে ফাইবার মার্কেটপ্লেস হচ্ছে একটি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস এখানে কোন পেমেন্ট নিয়ে ঝামেলা নেই ।এখানে সব কিছু যদি আপনি অর্জন করতে পারেন সবকিছু সম্বন্ধে আপনি যদি জানতে পারেন ।তাহলে এটাই আপনার জন্য পারফেক্ট হবে ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার আগে আপনাকে জানতে হবে।

যেকোনো একটি কাজ সম্বন্ধে তবে আপনাদের কিছু সাজেশন শেয়ার করছি আপনি চাইলে আমাদের সাজেশন ফলো করে কাজগুলো শিখতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। আপনি প্রথমে চাইলে যে কাজটি শিখতে পারেন তার মধ্যে এক নাম্বার হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। তো চলুন আমরা এগুলো বিষয় সম্বন্ধে জানলাম এখন আমরা প্রফেশনালি ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম দেখব এবং একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করব।

মোবাইল দিয়ে ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম 

আপনি এবার চাইলেও মোবাইল দিয়েও ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন তবে অ্যাপসের মাধ্যমে সাইবার একাউন্ট করলে সেটি ভালো হবে না তার জন্য আপনাকে আপনার ফোনের ব্রাউজার থেকে ডেক্সটপ মোড করে নিতে হবে এবং ডেক্সটপে মোট থাকা অবস্থায় আপনাকে এ ব্রাউজারে ফাইবার অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করতে হবে।

আমি যেভাবে দেখালাম ভাইবার একাউন্ট তৈরি করা এ টু জেড সম্পূর্ণ এভাবেই এইরকম ভাবেই করে আপনি মোবাইল ফোনে মোবাইল ফোনে ব্রাউজারে ফাইবার একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারবেন কোন কিছুর পরিবর্তন নাই আমি যেমনটা যেভাবে দেখিয়ছি তেমনভাবেই মোবাইলের ব্রাউজার থেকে ফাইবার একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারবেন। 

আর আপনার যদি মোবাইল ফোন থেকে ফাইবার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে জানাবেন অবশ্যই আমরা আপনাকে সহযোগিতা করব ভালো থাকবেন।

ফাইবারে কিভাবে কাজ পাওয়া যায় আপনি তো আর্টিকেলটি পরে জেনে গেছেন ফাইবারে কিভাবে একাউন্ট খুলতে হয় এখন প্রশ্ন হচ্ছে ধরুন আপনি ফাইবারে অ্যাকাউন্ট খুলেছেন এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে। তাহলে ফাইবার অ্যাকাউন্ট কিভাবে কাজ করতে পারবেন কিন্তু আর কোন কারণ নেই কারণ আর্টিকেলের যে অংশ আমরা আপনাকে জানাবো কিভাবে আপনি ফাইবারে কাজ পাবেন চলুন তাহলে জেনে আসা যাক। 

ফাইবারে বিভিন্নভাবে আপনি কাজ পেতে পারেন তার ভেতরে অন্যতম বিশ্বাস একটি পদ্ধতি হল দিক প্রকাশ করে কাজ নেওয়া হচ্ছে একটি প্রপোজাল বা প্রস্তাব যেখানে কাজের স্কিল গুলোকে সুন্দরভাবে ডিজাইন করে রাখতে হয় আর এই দিক করার পর এটা কি প্রসঙ্গে করতে হয় এবং নিজের প্রোফাইলে সেটা পাবলিশ করতে হয়।

যখন আপনার প্রোফাইলে একটা পাবলিশ করবেন তারপরে আপনাকে সব সময় এটা চেক করতে হবে যেন এটা ডাউন না হয় এবং এই গেট বায়ার কিংবা ক্লাইন্টরা সার্চ করলে যে কোন সময় এটা তাদের সামনে চলে আসতে পারে।বিজ্ঞান এর ভেতরে আপনি এগুলো সাজিয়ে রেখেছেন বাই আরো ক্লায়েন্টের যদি এগুলো পছন্দ হয় বা তিনি এই কাজগুলো যদি


আপনার থেকে করে নিতে চায় তাহলে সে আপনাকে মেসেজ দিবে এবং আপনাকে এই মেসেজ রিপ্লাই দিতে হবে এভাবে আপনি কাজ পেয়ে যাবেন তবে সজাগ থাকতে হবে। বারবার ক্লায়েন্টের মেসেজ এর রিপ্লাই এর সাথে সাথে দেওয়ার কারণ রিপ্লাই দিতে দেরি হলে কাজ দিয়ে হাত ছাড়ি হাতছাড়া হওয়া সম্ভব না আপনি বিষয়গুলো খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।

ফাইবার একাউন্ট থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় 

ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম ফাইবারে কোন কাজের চাহিদা বেশি এগুলা তো জানলেন। কিন্তু আপনি কি জানেন ফাইবার থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় যদি না জেনে থাকেন তাহলে চিন্তার কোনই কারণ নেয়। কারণ এখন আমরা আপনাকে জানিয়ে দেবো কিভাবে আপনি ফাইবার থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

চলুন তাহলে আমরা এবার এই বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসি অন্যতম সেরা প্ল্যাটফর্ম আপনি যদি এখানে একজন ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি যে সার্ভিস গুলো দিয়ে থাকেন সেগুলো সাজিয়ে রাখতে পারেন। বিস্তারিতভবে জানা যাক ফাইবার থেকে টাকা ইনকাম করার প্রক্রিয়াগুলো। 

প্রথমে আপনি যে কাজটি অনেক ভাল পারেন সেই বিষয়ে সম্পর্কে আপনাকে অনেক বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে সে বিষয়ে নিয়ে ভাবুন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং লোগো ডিজাইন ডিজিটাল মার্কেটিং ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি এবার আপনার নিজের একটি ফাইবার সেলার অ্যাকউন্ট তৈরি করে ফেলুন।

অ্যাকাউন্ট যদি তৈরি করা হয়ে থাকে তাহলে নিজের প্রোফাইল সেটিং এ গিয়ে আপনার প্রোফাইল পিকচার ও নাম আপনার কাজের বিষয় সম্পর্কে বিষয়গুলো সেট করুন। এখন আপনার নিজের একটি ফাইবার গিফট তৈরি করতে হবে গিগ হলো সেই বিষয়টা যেটা আপনি বিক্রি করার মাধ্যমে ফাইবার থেকে টাকা ইনকাম করতে চাচ্ছেন? 

আপনি যে সকল কাজগুলো করতে পারবেন এবং কাজ করার বিনিময়ে বায়াত থেকে কার কত টাকা নিবেন এবং এটা কত সময়ের ভিতরে ডেলিভারি দিতে পারবেন সবকিছুই আপনাকে ফাইবার গিট তৈরি করার সময় দিয়ে দিতে হবে।

এবার যখন কোন কোম্পানি অথবা ক্লায়েন্ট বা ব্যক্তি আপনাকে ফাইবার পাবলিশ করা গিগ অনুযায়ী আপনাকে কাজ দেবে তখন তার দেওয়া সময় অনুযায়ী আপনাকে এই কাজগুলো করতে হবে। আপনি যদি সফলতা করতে চান তাহলে সময়মতো ক্লাইন্টকে কাজগুলো করে দিতে পারেন তাহলে সেই কাজের বিনিময়ে ফাইবার থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

একটা বিষয় মনে রাখবেন যে প্রত্যেকটি কাজ অর্ডার করার সঙ্গে সঙ্গে ফাইবার দ্বারা সেই কাজের দাম সেটা হয় সেটা ক্রাইমদের থেকে নিয়ে নেয়। এজন্য আপনি যদি কাল সঠিক ঠিক ভাবে সময় মত করতে পারেন তাহলে টাকা পাওয়ার নিশ্চয়তা রয়েছে।এজন্য আর এভাবেই আপনি একটি ফাইবার অ্যাকাউন্ট খুলে আপনার জানা কাজগুলো অন্য মানুষের কাছে করে দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন ফাইবার থেকে আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন।

মন্তব্য-- ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম 

প্রিয় পাঠক আজকে আঁটিকেলে আমরা সম্পূর্ণ আলোচনা করেছি একটি প্রফেশনাল ফাইবার অ্যাকাউন্ট কিভাবে তৈরি করবেন এবং সেটি কিভাবে ভেরিফিকেশন করবেন সবকিছু এ টু জেড আলোচনা করেছি। এবং সবকিছু পারফেক্ট ভাবে দেখিয়ে দিয়েছি। যাতে করে আপনাদের এ বিষয়ে কোনো কনফিউশন যেন না থাকে। আপনার তবে যদি কোন সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন।

আমরা আপনাকে আরো সব বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব আর পাঠক আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেলে থেকে বিন্দু পরিমান উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে শেয়ার করবেন।যাতে করে তারাও যেন এগুলো বিষয়ে জানতে পারে এবং সেই গুলো বিষয়ে কাজ করতে পারে। ধন্যবাদ! ভাল থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বৃষ্টি ২৪ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url